top of page
Search

' ক' বর্ণের গুরুত্ব


'ক' বর্ণ একটি বর্ণমালার এমন এক বর্ণ যা এই ব্রহমাণ্ডের গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলিতেই ব্যবহিত হয়।

এই ব্রহমাণ্ডে যে কোনো গুরুত্ব পূর্ণ শব্দ বিশিষ্ট কাজ হলে সেই সব স্থানে এই 'ক' বর্ণ যুক্ত করেই

তার আরম্ভ হয় ও এই বর্ণের শব্দের সাহায্যেই তার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করেই তার সমাপ্তি ও হয়।

আমরা কোনো দেশ,উন্নতির পথে গেলে ওই সময় সেই দেশকে "কল্যাণের"পথে চলা দেশ বলি।

আমরা সব ভারতবাসি মায়ের মা মা "কালীর"সন্তান হয়ে মা কালীর কোলে আছি বলেই এই জিবনে বেচে চলি।

আমরা এই ব্রহমাণ্ডে বাচার জন্য সমাজের নানা ধরনের উন্নয়ন মূলক সৎ "কাজ কর্মকেই" এই জীবনে নিজের থেকেও বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি।

আমরা যখন এই সমাজে কল্যাণকারী কাজকর্ম করেন যিনি যে মা কালীকে বহুরূপে দেখার পরে এক বর্ণের সাহায্যে চিনি সেই এক শব্দ হল "কন্যা"যা এই সমাজের সাথে সাথে পুরো ব্রহমাণ্ডের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ রক্ষা করেন।যার স্নেহ,মায়া-মমতায়ের সংস্কারে এই ব্রহমাণ্ড পৃথিবী মায়ের স্বর্গে পরিবর্তিত হয়।

আমরা 'ক'বর্ণের গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলি হয়তো আবার কয়েক 'শ'শব্দ খুঁজে বের করতে পারি কিন্তু "কন্যা" শব্দের থেকে গুরুত্বপূর্ণ শব্দ এই সংসারে হয়তো হতেই পারবে না।

আমরা যেমন ব্রহমাণ্ডের এত শব্দের মধ্যে "কন্যা" শব্দ খুঁজে তার মহত্ত্ব বের করতে পারি। ঠিক তেমনি কোনো সাহসি "কন্যা" যদি নিজের ইজ্জতের সম্মানের জন্য তার অস্তিত্ব,আত্ম-মর্যাদা নিজের অধিকার খুঁজতে গেলে এই সংসারের সমাজ ব্যবস্থাতে তা হলে সে এত দিন যে ­ঃ "কন্যাই কল্যাণ" "কন্যা সর্ব শ্রেষ্ঠ কাজ-কর্মের ফল" "কন্যা মা কালীর রূপ"

"কন্যা 'ক'বর্ণের সর্ব শ্রেষ্ঠ শব্দ" বলে যে শব্দ গণ্য হত সেই শব্দটি ঃ "কন্যা কলঙ্ক" বলেও কলঙ্কিত করা হয় এই নিষ্ঠূর হৃদয়হীন সমাজ ব্যবস্থাতে ।

"এই ব্রহমাণ্ডে কন্যাই শ্রেষ্ঠ সমাজের কল্যাণ করে বলে এই দায়িত্ব দেয় কন্যাকে সবাই ।

কিন্তু কোনো কন্যার অস্তিত্ব তার মর্যাদা তার ইজ্জতের রক্ষা করে কন্যার জীবন কল্যাণ

করার দায়িত্বের অধিকার কি এই সংসারের কোনো সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে কী কারও নেই।"



7 views0 comments

Recent Posts

See All
Post: Blog2 Post
bottom of page