top of page
Search

মাছের জাল

Updated: Jul 11

ree

নিঃশব্দ,নিঃস্বার্থ মাছের জীবন জলের মধ্যে আনন্দের সাথে জীবিত থেকে তাঁদের 

জীবনযাপন  কাঁটিয়ে থাকে।তারা না তো কারো কাছে কোনো অভিযোগ করে আর না কাউকে ক্ষতি  করার সম্বন্ধে চিন্তাধারা করে,তারা না তো নিজের দ্রুত চিন্তাধারার  ফলে অন্য  জীবিত প্রাণীদের জনবসতি ক্ষতি করার সম্বন্ধে ভাবে আর না তো তারা নিজেদের  মধ্যে  স্বার্থপর  চিন্তাধারা বপন করে আনে অন্যের জনবসতি ক্ষতি করার।তারা তাঁদের জীবন শৈলীকে সমুদ্র,পুকুর,জলাশয়, নদীর জলের জীবনের মধ্যে  নিজেদের জীবনের আসল পরিচয়ের  সার বুঝে সেই জলের  জীবনের মধ্যে নিজেদের জীবনের সাথে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অস্তিত্বের জিবন জীবিত থাকবে সেই জলের প্রকৃতির মধ্যে তাঁদের সুরক্ষিত জনবসতি একতার বন্ধ্যনে সীমাবদ্ধ হয়ে নিজেদের নিঃস্বার্থ জীবন শৈলীর মধ্যেই নিজেদের জীবন আনন্দের সাথে সুখে খুশির মধ্যে অতিক্রম করে চলে অন্যের জনবসতিকে কোনো  রকমের ক্ষতি না করে ।

   

নিঃশব্দ,নিঃস্বার্থ মাছের জীবনের বিপরীত উদাহরণ হল বুদ্ধিমানি মানুষের জীবন।যারা এত সুন্দর প্রকৃতিক পরিবেশের এক একটি আধুনিক সুখ সুভিধার মধ্যে নিজেদের জীবন অতিক্রম করার আশীর্বাদ পেয়েও সব সময় স্বার্থের জ্বালে পড়ে নিজের সমাজের সাথে স্থলে,জলে,অরণ্যে,আকাশের মধ্যে জীবন অতিক্রম করে থাকা প্রকৃতিক প্রাণীদের নিঃশব্দ,নিঃস্বার্থ জীবন দুষ্কর ভাবে ক্ষতি করার পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে তাঁদের জীবনের সাথে সাথে তাঁদের জনপরিবেশের অব্দি ক্ষতি করে তাঁদের পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ অন্ধকারের মধ্যে ঢেলে দিয়ে রাখতে ভয় পায় না।মানুষ নিজের স্বার্থ,অভিলাসার চাহিদা পূরণ করার জন্য জলের মধ্যে নিঃশব্দ,নিঃস্বার্থ ভাবে জীবন অতিক্রম করে থাকা মাছের জীবন কষ্টকর করার জন্য বর্তমান দিনে এতবেশি ভয়ঙ্কর ধরণের আধুনিক জ্বালগুলি নির্মাণ করেছে যার ফলে মাছের সমস্ত প্রজাতিগুলি জীবন ও জনবসতি এখন বিলুপ্তির পর্যায়ে।মানুষের এই স্বার্থের জ্বাল মাছের মধ্যেই শুধু সীমাবদ্ধ হয়ে স্থগিত হয় নি।জলের পরিবেশের সাথে সাথে অরণ্যের জীবজন্তুদের উদ্ভিদ প্রাণী ও আকাশের মধ্যে স্বাধীনতার পাখার আনন্দ নেওয়ার পাখিদের অব্দি বর্তমান দিনে এই একি ধরণের অবস্থা হয়ে আছে।বুদ্ধিমানি মানুষের আধুনিক যুগে এই ধরণের ভয়ঙ্কর আতঙ্ক থেকে রেহাই হয়তো কোনো স্থানের  প্রজাতির  প্রানি এই যুগে পাবে না বললেও চলবে।

 

“মানুষ নিজের স্বার্থপর অভিলাসার চাহিদাকে পূরণ করার জন্য বর্তমান দিনে আধুনিকীকরণের উন্নত প্রযুক্তির জ্বাল দিয়ে আমাদের প্রকৃতিরমায়ের সন্তান জলে,অরন্যে,আকাশের মধ্যে বসবাস করে থাকা জনবসতি ধ্বংস করার ক্ষেত্রে যেভাবে সফল হয়ে আছে।সেভাবেই বর্তমান দিনে মানুষ নিজের এই আধুনিকীকরণের উন্নত প্রযুক্তির INTERNET এর জ্বাল দিয়ে নিজের জনবসতি ধ্বংস করার সাথে সাথে নিজের পরবর্তী প্রজন্মের মানুষের জীবনের ভবিষ্যৎ অন্ধ্যকারের মধ্যে ঢেলে দিচ্ছে সেই জিনিস বুঝে উঠতেই পারতেছে না।মানুষের প্রকৃত জীবনের অস্তিত্ব প্রকৃতিপরিবেশের সাথে জড়িত আছে।আমাদের চারিপাশের প্রকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত স্থলের,জলের,অরণ্যের,আকাশের মধ্যে বসবাস করে থাকা জীবজন্তুদের সাথেই আমাদের জীবন পরিপূরক ভাবে নির্ভর হয়ে আছে সেই জিনিস মানুষ নিজের জনবসতির অস্তিত্ব শেষ করে  নেওয়ার পরেই হয়তো ভালোভাবে বুঝতে পারবে।নাকি নিজের স্বার্থপর বুদ্ধির জ্বালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ক্ষতিকর পরিণাম থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষা করার জন্য পীড়িত জনবসতির জীবজন্তুদের বর্তমান অবস্থা দেখার পর,নিজেদের স্বার্থপর বুদ্ধির জ্বালকে সর্বকল্যাণের জন্য পরিবর্তন করে নিঃস্বার্থ বুদ্ধির বিকল্পের পথ নির্ধারণ করবে,এই সমস্যার বিক্লপের নির্ণয় এই পৃথিবীর বুদ্ধিমানি মানুষের হাতেই আছে।”   

 
 
 

Comments


আধুনিক   সাহিত্য

Subscribe Form

Thanks for submitting!

  • Facebook
  • Twitter
  • LinkedIn
  • Facebook
  • Facebook

©2020 by moner kichu kptha. Proudly created with Wix.com

bottom of page